বেড়েছে নিত্যপণ্যের ও শাক-সবজি দাম। ৩ দিনের ব্যবধানে বেড়েছে চিনি, মুরগি ও সবজির দাম। আজ শুক্রবার সকালে মিরপুর-১ নম্বর কাঁচাবাজার ঘুরে এসব চিত্র দেখা গেছে।
রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বর বাজার ঘুরে দেখা যায়, গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা বেড়ে ১০০ টাকা। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। বেগুন বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৭৫ থেকে ৮০ টাকা। যা গত তিনদিন আগেও ছিলো ৬০ থেকে ৬৫ টাকা।
বটবটির কেজি ৮০ টাকা, ধুনধুলের কেজি ৬০ টাকা। কাঁচামরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা, শিমের কেজি ২০ টাকা বেড়ে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। করলা ৭০ টাকা, চাল কুমড়া পিস ৫০ টাকা, প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৭০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, পেঁপের কেজি ৪০ টাকা, সবজি বিক্রেতা রাউফ হোসেন বলেন, গতকাল থেকে বাজারে সরবারাহ কম। তাই দাম কিছুটা বেড়েছে। তাছাড়া শুক্রবার ও শনিবারে পণ্যের দাম একটু বেশি থাকে কারণ এই সময় চাহিদা বেশি। দেখা যাবে কাল থেকে আবার ১০ বা ২০ টাকা কমে গেছে।
আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। পেঁয়াজের দাম কমেছে। দেশি পেঁয়াজ কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি। ভারতীয় পেঁয়াজ কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা। রসুনের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। বাজারে চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা। আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১১০ টাকায়।
খোলা চিনি প্রতি কেজি ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ টাকায়। এছাড়া প্যাকেট চিনি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা। আগে প্যাকেট চিনি কেজি ছিল ৯৫ টাকা। দেশি মসুরের ডালের কেজি ১৩০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লবণের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকা। ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে ১৯৫ টাকায়।
ফার্মের মুরগির লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২১০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২১০ টাকা।
বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৬৬০ থেকে ৬৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। ব্রয়লার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়।
Array