• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • আতংকিত হওয়ার কিছু নেই, ঘুরে দাঁড়াবে রপ্তানি আয় : এম এ মান্নান! 

     বার্তা কক্ষ 
    04th Oct 2022 10:34 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    নিজেস্ব প্রতিবেদক:
    সেপ্টেম্বরে পণ্য রপ্তানি ৭ শতাংশ কমার বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, রপ্তানি কমার বিষয়ে আমিও ধাক্কা খেয়েছি। আমার কাছে ভালো লাগেনি। আমিও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। সিনিয়র লেভেলের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তারা আমাকে জানিয়েছেন, ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আগামী মাসের মধ্যেই এটি ঘুরে দাঁড়াবে।

    মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘ম্যান মেড ফাইবার ফর মুভিং আপ দ্য ভ্যালু চেইন অব আরএমজি ইন দ্য কনটেস্ট অব এলডিসি গ্ৰ্যাজুয়েশন’ শীর্ষক আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব শরিফা খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নূর মোহাম্মদ মেজবাউল হক ও বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান।

    পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আমি উপরের লেভেলের ব্যবসায়ীদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের কারণেই এটা হয়েছে। বায়াররাও বুঝতে পারছেন না কোথায় চাহিদা রয়েছে। তারা আমাকে আশ্বস্ত করেছেন, পরিস্থিতি ঘুরে দাঁড়াবে। আমিও তা বিশ্বাস করি। কারণ যতই যুদ্ধ চলুক মানুষকে তো কাপড় পরতেই হবে। তাই ব্যবসা তার নিজের পথ খুঁজে পাবে। তিনি বলেন, আমরা কাপড়ের বাজারের যে অংশে আছি, তা স্কুইজ হয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে। হাতে তৈরি বা কৃত্রিম তন্তুর বাজার অনেক বড়, যেটা আমার জানা ছিল না। আজকের এ প্রোগ্রাম থেকে এটা জানলাম। সবচেয়ে শঙ্কার বিষয় হচ্ছে এই যে, কৃত্রিম তন্তুর বাজারে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। অতি তাড়াতাড়ি আমরা এখানে যদি ট্রানজিশনের ব্যবস্থা না করি, তাহলে আমাদের যে এখন একটি অ্যাডভান্টেজ আছে কটনে, তা হয়তো টিকবে না। সুতরাং আলোচনা হচ্ছে কীভাবে ট্রানজিট করা যায়।

    তিনি আরও বলেন, তবে এ ট্রানজিশ বেশি টাকা লাগবে না। বর্তমানে যেসব যন্ত্র দিয়ে কটন তৈরি করা হয় বা কাপড় তৈরি করা হয়, সেখানে আরও কিছু ইনভেস্ট করলেই কৃত্রিম তন্তুতে যাওয়া যাবে।  ব্যবসায়ীরা যে দাবি তুলেছেন, তা অত্যন্ত সঙ্গত। তারা টাকা চাননি, চেয়েছেন নীতি সহায়তা। কীভাবে কম শুল্কে আনা যায়, তা নিয়ে উত্তম মহলে আলোচনা চলছে। আশা করছি একটি ভালো ফল আসবে। ম্যান মেড ফাইবারে ১০ শতাংশ ক্যাশ ইনসেন্টিভ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আমি এখানে দেওয়ার কেউ নই। এটা নিয়ে আলোচনা হবে। এই ক্যাশ ইনসেনটিভ দেওয়ার বিষয়টি সবার সঙ্গে বসে এনবিআর ঠিক করবে। আমি এর পক্ষে। তবে আমার মতে ইনসেনটিভের বাজার ফেয়ার হওয়া উচিত। কেউ পাচ্ছে না, কেউ বেশি পেয়ে গেল, তা হওয়া উচিত নয়।

    তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে ইনসেন্টিভ ইকোনোমিতে বিশ্বাসী নই। তবে আমার সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে, তা অবশ্যই আমি প্রতিপালন করব। সরকার বহু বছর যাবত এখানে-ওখানে ইনসেন্টিভ দিয়ে আসছে। এটি একটি অন্তর্নিহিত ব্যবস্থা হয়ে গেছে। এর কায়েমি স্বার্থ আছে। ব্যবসা শেষ হয়ে গেছে, তারপরও ইনসেন্টিভ রয়ে গেছে এমনও মাঝে মাঝে শুনি। তিনি বলেন, এলডিসি পরবর্তী সময়ে সবাই যে সুবিধা পাবে, আমরাও সেটা পাব।  ইউরোপীয় ইউনিয়ন কী করবে, না করবে তা আমরা বুঝতে পারছি না। এসব বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে কীভাবে এটিকে পাশ কাটিয়ে এগোনো যায়।

    মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, মূল্যস্ফীতির মূল বার্তা হলো— কমেছে এবং ভালো পরিমাণে কমেছে। একজন ভোক্তা হিসেবে বলতে পারি এ মাসে আরও কমবে। যথাযথ ফিগার আমি অতি শীঘ্রই আপনাদের দেব। এনবিআর কর্তৃক ব্যবসায়ীদের ‘হয়রানি’র বিষয়ে তিনি বলেন, আমিও তো এই দেশের বাসিন্দা। আমি তো সবার খোঁজ খবর রাখি। তবে আমি সরাসরি কাউকে হয়রানি করতে দেখিনি। সবই শুনেছি।

    Array
    We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    October 2022
    M T W T F S S
     12
    3456789
    10111213141516
    17181920212223
    24252627282930
    31