• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • ডামুড্যায় কৃষকদের মাঝে পাওয়ার ট্রিলার ও সেচ পাম্প প্রদান করেন আমিনুল ইসলাম 

     বার্তা কক্ষ 
    24th Dec 2023 2:11 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    মো. ওমর ফারুক, শরীয়তপুর প্রতিনিধি: শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলার কনেশ্বর ইউনিয়নের প্রিয়কাঠী গ্রামে সমবায় কৃষকদের মাঝে পাওয়ার ট্রিলার ও সেচ পাম্প প্রদান করেন আমিনুল ইসলাম প্রতি কাজী।

    রবিবার (২৪ ই ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন মাঝির উপস্থিতিতে উক্ত পাওয়ার ট্রিলার ও সেচ পাম্প প্রদান করেন।

    এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ডামুড্যা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন মাঝি এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন।

    এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন দৈনিক কালবেলার জেলা প্রতিনিধি মিরাজ শিকদার, ডিবিসি টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি রাজন হোসেন রাজিব, চ্যানেল এস এর জেলা প্রতিনিধি খোরশেদ আলম বাবুল, আজকালের বার্তা স্টাফ রিপোর্টার সাংবাদিক ওমর ফারুকসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

    কৃষক আনসার খান বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশে এক ফসল হয়। তার উপহারের ফলে জমি চাষ করলে বছরে তিন ফসল করা সম্ভব।

    অন্য আরেক কৃষক আবু বকর সরদার বলেন, আমরা তার কৃষি উপকরণ পেয়েছি এবং তা সমবায় পদ্ধতিতে ব্যাবহার করবো। যাতে সকল কৃষক উপকৃত হবে।

    উপজেলা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেন, কৃষি বাঙালির অবিচ্ছেদ্য অংশ। তার এই উদ্যোগ আধুনিক কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তরিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

    এ সময় প্রতি কাজী বলেন, বর্তমানে এক একর জমিতে ধান উৎপাদনে খরচ হয় প্রায় ৩৫০০০ টাকা। আর আমার এই পদ্ধতিতে প্রতি একর জমিতে খরচ হবে ২০০০০ বর্তমানে একমন ধান উৎপাদনে খরচ ৭৫০ আর আমার এই পদ্ধতিতে একমন ধান উৎপাদনে খরচ হবে মাত্র ৪০০ টাকা। বর্তমানে এক একর জমি চাষ করতে খরচ হয় ৫০০০ টাকা আর আমার এই পদ্ধতিতে চাষ করলে খরচ হবে মাত্র ১৫০০ টাকা। বর্তমানে এক একর জমিতে পানি খরচ দিতে হয় ৬০০০ টাকা।এখন জমি চাষ করলে একর প্রতি খরচ হবে মাত্র ৭০০ টাকা। এতে কৃষকদের খরচ অনেকাংশ কমবে এটাই আমার কাম্য।

    প্রতি কাজী আরো বলেন, এ বছর থেকে সমবায় পদ্ধতিতে ফসল চাষ করবে। এতে ধান রোপন করা থেকে কৃষক তার ধান ঘরে তোলা পর্যন্ত সমস্ত কার্য ক্রম সমিতি করবে। কৃষকের জমিতে ধান লাগানো থেকে শুরু করে ঘরে ধান তোলা পর্যন্ত এক টাকাও বেয় করতে হবে না। কৃষক ঘরে ধান তুলে ঐ ধান বিক্রি করে তার উৎপাদনের খরচের টাকা সমিতিতে পরিশোধ করবে।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন মাঝি বলেন, প্রতি কাজীর উদ্যোগকে আমি সাদুবাদ জানাই। আমি আমার উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে তাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই।

    Array
    We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    December 2023
    M T W T F S S
     123
    45678910
    11121314151617
    18192021222324
    25262728293031