জ্যোতি স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।

মৃতের বোন মিতা ঘোষ বলেন, আমি আমার বোনসহ আরও দুইজন আব্দুল আজিজ রোডের একটি বাসার পাঁচ তলায় ভাড়া থাকি। আমি বাইরে ছিলাম অন্য রুমমেটরা এসে তাকে অনেক ডাকাডাকি করলেও সে দরজা খুলছিল না। পরে আমাকে ফোন দিয়ে বিষয়টি জানান তারা। আমি তার ফোনে কল দিলে বন্ধ পাই। বাসায় এসে আমিও অনেক ডাকাডাকি করি কিন্তু দরজা না খোলায় দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে দেখি জানালার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলছে সে। তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও জানান, কেন, কী কারণে আমার বোন মারা গেছে সে বিষয়ে এখনই কিছু বলতে পারছি না। আমাদের বাড়ির নড়াইল জেলার কালিয়া থানার সুক্ত গ্রামে।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আমরা বিষয়টি লালবাগ থানাকে অবগত করেছি।