ব্যাবসায়ীক পরিকল্পনা, বই সম্পাদনা, ডিজাইন, প্রশাসনিক কাজকর্ম, মার্কেটিং ও সামাজিক মাধ্যমের জন্য ২০ জন কর্মী নিয়োগ দিবে আদর্শ।
অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ না দিয়ে ড্রপআউট ও ফ্রেশারদের নিয়োগ দেয়ার কারণ কি? এমন প্রশ্নের উত্তরে আদর্শর সিইও মাহাবুব রাহমান বলেন, আমাদের যে ধরনের প্রতিষ্ঠান তাতে আসলে গ্রাজুয়েট, পোস্ট গ্রাজুয়েটদেরও নতুন করেই অনেক কিছু শিখতে হয়। তাই আমরা চাকুরিপ্রার্থীর সফট স্কিলের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিই। বাংলাদেশে বাস্তবতায় আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে কিংবা গতানুগতিক শিক্ষাপদ্ধতির প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীই ঝরে পড়ে। আমরা দেখি কে কতটুকু মেধাবী, কার মধ্যে কতটুকু শেখার অদম্য বাসনা এবং দ্রুত শেখার সক্ষমতা আছে, সমস্যা সমাধানে উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল বুদ্ধিমত্তা আছে, কে কতটুকু সক্রিয় ও পরিশ্রমী।
তিনি আরও বলেন, কর্মীদের সফট স্কিল মূল্যায়নের জন্য আমরা কয়েক ধাপে ইন্টারভিউ নিই। তারপর উত্তীর্ণ প্রার্থীদের কাজ অনুযায়ী গ্রুমিং করি, ট্রেনিং দিই। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমরা উন্মুক্ত পদে কর্মী নিয়ে তাকে নানারকম কাজ দিয়ে জব ফিটনেস যাচাই করি। ৭ দিনের পর্যবেক্ষণ কালে আমরা কর্মীটি যে পদ বা কাজের জন্য বেশি উপযুক্ত তাকে সেই পদ বা কাজটিই দিয়ে থাকি। অনেক সময় দেখা যায় যে, অনেক মেধাবী বা সৃজনশীল ব্যক্তিকে দিয়ে আসলে পূর্ণকালীন কাজ করানো সম্ভব হয় না, তখন আমরা তাকে খণ্ডকালীন কিংবা চুক্তিভিত্তিক কাজ দিয়ে থাকি। আর আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতির সাথে যাতে সহজেই খাপ খায় সেজন্য আমরা ফ্রেশার নিয়োগে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকি।
যারা ড্রপআউট কিংবা ফ্রেশার তারা এই লিংকে আবেদন করতে পারবেন।