• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • ফিলিস্তিনের সমর্থন ও ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র 

     অনলাইন ডেস্ক অনলাইন ডেস্ক 
    06th Apr 2025 3:52 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে একযোগে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে হাজার হাজার মানুষ। স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার (৫ এপ্রিল) ওয়াশিংটন ডিসি’র জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভের সামনে ও যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য শহরে প্রায় এক হাজার ২০০টি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে—যা ট্রাম্পবিরোধী সবচেয়ে বড় একক দিনের আন্দোলন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। খবর রয়টার্সের।

     

     

    প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার ওয়াশিংটনের মেঘাচ্ছন্ন আকাশ এবং হালকা বৃষ্টির মধ্যেও হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভে অংশ নেন। ওয়াশিংটনের ন্যাশনাল মলে ট্রাম্পবিরোধী প্রতিবাদে অংশ নেয় ২০ হাজারের বেশি মানুষ। এছাড়া বেশ কিছু সংগঠনও সেখানে যুক্ত হয়। ওয়াশিংটন ছাড়াও নিউ ইয়র্কে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেন অসংখ্য মানুষ। এসব বিক্ষোভ থেকে ফিলিস্তিনের পক্ষেও স্লোগান দিতে দেখা যায়।

    ট্রাম্পবিরোধী এই বিক্ষোভের নাম দেয়া হয়েছে ‘হ্যান্ডস অফ’। এর একটি অর্থ হতে পারে, ‘আমাদের নিজের মতো চলতে দাও’। বিক্ষোভে একশত পঞ্চাশটির মতো গোষ্ঠী অংশ নিয়েছে। সেগুলোর একটি ‘ইনডিভিজিবল’। গোষ্ঠীটির সহপ্রতিষ্ঠাতা এজরা লেভিন বলেন, বিশাল এই বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে তারা ট্রাম্প, ইলন মাস্ক, রিপাবলিকান কংগ্রেস সদস্য ও তাদের মিত্রদের পরিষ্কার বার্তা দিতে চান যে, যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের ওপর কোনো হস্তক্ষেপ মেনে নেয়া হবে না।

    আন্দোলনের ওয়েবসাইট অনুসারে, প্রায় ১৫০টি অ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ এ কর্মসূচিতে অংশ নেয়। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্য ছাড়াও কানাডা ও মেক্সিকোতেও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। প্রিন্সটনের অবসরপ্রাপ্ত বায়োমেডিকেল বিজ্ঞানী টেরি ক্লেইন জানান, “আমি ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি, ডিওজিই বিষয়ক অবস্থান, এই সপ্তাহের ট্যারিফ, শিক্ষা—সবকিছুর বিরুদ্ধেই এসেছি। আমাদের গোটা দেশ, সব প্রতিষ্ঠান আজ হুমকির মুখে।”

    সমাবেশস্থলে অনেকে ইউক্রেনের পতাকা এবং ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’ লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে হাজির হন। মঞ্চে মার্কিন কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট সদস্যরাও ট্রাম্পের নীতির সমালোচনা করেন। ওয়েস্ট কেপ মে, নিউ জার্সির অবসরপ্রাপ্ত মানি ম্যানেজার ৭৩ বছর বয়সী ওয়েইন হফম্যান বলেন, “এই ট্যারিফগুলোর ফলে লাল রাজ্যের কৃষকদের ক্ষতি হবে, কর্মসংস্থান যাবে, ৪০১কে তহবিল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। লোকজন হাজার হাজার ডলার হারাচ্ছে।”

     

     

    কানেকটিকাটের স্ট্যামফোর্ডে ৮৪ বছর বয়সী সু-অ্যান ফ্রিডম্যান একটি উজ্জ্বল গোলাপি লেখা পোস্টার নিয়ে হাজির হন। তিনি বলেন, “আমি ভেবেছিলাম আমার মিছিল করা শেষ, কিন্তু মাস্ক আর ট্রাম্পের মতো লোকেরা আবার আমাকে রাস্তায় নামতে বাধ্য করছে।”

     

     

    ৭৪ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত আইনজীবী পল ক্রেটসম্যান প্রথমবারের মতো কোনো বিক্ষোভে অংশ নেন। তিনি বলেন, “আমার ভয় হচ্ছে সোশ্যাল সিকিউরিটি ধ্বংস করে ফেলা হবে, আমাদের সেবাগুলো কে দেবে? এটা সরকারের কাঠামো ভেঙে ফেলার বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে হচ্ছে, যেন ট্রাম্প ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে।”

    Array
    We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    April 2025
    M T W T F S S
     123456
    78910111213
    14151617181920
    21222324252627
    282930