ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. রফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী ঝর্ণা ইয়াসমিনের সম্পদের হিসাব চাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রাথমিক অনুসন্ধানে অবৈধ সম্পদের প্রমাণ পাওয়ায় দুদক কমিশন থেকে সম্পদ বিবরণী জারি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। শিগগিরই যশোর সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে তাদের বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণী নোটিশ জারি করা হবে।
শনিবার (৪ মার্চ) দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. রফিকুল ইসলাম বর্তমানে রাজবাড়ীর জেলা পুলিশ কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন। তার আয়কর বিবরণীতে কাগজে কলমে আয়-ব্যয়ের হিসাব মিলিয়ে রাখলেও দুদকের অনুসন্ধানে বড় ধরনের অমিল রয়েছে।
যে কারণে অনুসন্ধান কর্মকর্তার সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন সম্পদ বিবরণী নোটিশ জারি করার নির্দেশনা দিয়েছে বলে জানা গেছে।
দুদক উপ-পরিচালক মোহাম্মদ রফিকউজ্জামানের সই করা চিঠির সূত্রে জানা যায়, প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে অনুসন্ধান কর্মকর্তার সুপারিশ ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত বিপুল পরিমাণ সম্পদের সন্দেহজনক মালিকানা অর্জনের বিষয়ে অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের উদ্দেশ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা ২৭ (১) ধারার আলোকে সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিশন থেকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
Array