সম্প্রতি বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদারের সই করা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
জানুয়ারি মাসে পাঁচজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোট ৯৯টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এর মধ্যে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিকাশ চন্দ্র বর্মন (আদালত-২) মোট ২৫টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ১৩০টি মামলায় ৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। একইসঙ্গে ১৪টি গাড়ি ডাম্পিং করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তরিকুল ইসলাম (আদালত-৫) মোট ২৫টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ১৫৩টি মামলায় ৯ লাখ ৬৫ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করেন। একইসঙ্গে একটি গাড়ি ডাম্পিং ও একজনকে কারাদণ্ড দেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাজিদ আনোয়ার (আদালত-৬) মোট ২২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ২৯৭টি মামলায় ৮৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। একইসঙ্গে একজনকে কারাদণ্ড দেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কামরুর হাসান (আদালত-১১) মোট ২২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ১১৯টি মামলায় ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৮০০ টাকা জরিমানা আদায় করেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার (আদালত-১৩) মোট পাঁচটি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ২৩টি মামলায় ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।