• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে চার চীনা নাগরিক আইসোলেশনে 

     ajkalerbarta 
    26th Dec 2022 9:18 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    চীন থেকে আসা একটি ফ্লাইটের চারজন যাত্রীকে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকাল ৩টার দিকে চীন থেকে একটি ফ্লাইট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসে। বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য স্ক্রিনিং-এর সময় চার যাত্রীকে করোনা লক্ষণযুক্ত মনে হওয়ায় অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হয়। সেখানে তাদের পজিটিভ রিপোর্ট আসলে মহাখালী ডিএনসিসি হাসপাতালে আইসোলেশনে পাঠায় বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য বিভাগ।

    নতুন করে বেশ কয়েকটি দেশে কোভিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের সব বিমান, স্থল ও সমুদ্রবন্দরে স্ক্রিনিং বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয় গত ২৫ ডিসেম্বর। সব বন্দরে র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে পরীক্ষা করে আক্রান্ত ব্যক্তিকে আইসোলেশনে নেওয়ার জন্যও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনার নতুন যে ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গেছে বিএফ৭, সেটি বিএ৫ এর একটি সাব ভ্যারিয়েন্ট। অন্য ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে এটার সংক্রমণ ক্ষমতা চারগুণ বেশি। এটির আরেকটি ভয়ানক দিক হচ্ছে খুব কম সময়ের মধ্যে অনেক বেশি সংখ্যক মানুষকে সংক্রমিত করতে পারে।

    বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য বিভাগের সহকারী পরিচালক ডা. শাহরিয়ার সাজ্জাদ বলেন, ‘চারজন যাত্রীর মুখমণ্ডল লাল ছিল। পরে তাদের অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হলে, সেখানে পজিটিভ রিপোর্ট আসে। এ কারণে এই চার চীনা নাগরিককে আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে।’

    ডা. শাহরিয়ার সাজ্জাদ বলেন, ‘তারা চীন থেকে আরটিপিসিআর টেস্ট করে নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়েই এসেছিলেন। তারপরও তাদের লক্ষণ দেখে সন্দেহ হওয়ায় অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হয়। আইডিসিআরকে তাদের তথ্য জানানো হয়েছে। পুনরায় তাদের আরটিপিসিআর টেস্ট করানো হলে প্রকৃত চিত্র বোঝা যাবে।’

    বিমানবন্দরে গত একবছর ধরে অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হয়। তবে এ সময়ে পজিটিভ কাউকে পাওয়া যায়নি বলে জানান ডা. শাহরিয়ার সাজ্জাদ। তিনি বলেন, ‘কোনও যাত্রীকে দেখে লক্ষণযুক্ত মনে হলেই অ্যান্টিজেন টেষ্ট করা হয়।’

    বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্তের জন্য ২০২০ সাল থেকে আরটিপিসিআর টেস্টের পাশাপাশি অ্যান্টিজেন টেস্টের অনুমতি দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। খুব তাড়াতাড়ি নমুনা সংগ্রহ করে রেজাল্ট পাওয়া যায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষার মাধ্যমে। এছাড়া এই পদ্ধতিতে বড় ধরনের প্রযুক্তি বা যন্ত্রপাতি দরকার হয় না। তবে অ্যান্টিজেন পদ্ধতি শতভাগ নির্ভরযোগ্য নয়। নানা কারণে অ্যান্টিজেন টেস্টের ফলাফল ‘ফলস নেগেটিভ’ কিংবা ‘ফলস পজেটিভ’ হতে পার। নিয়ম অনুযায়ী, যেসব রোগীর মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণের উপসর্গ দেখা যাবে, তাদেরকে অ্যান্টিজেন টেস্ট করানো হবে। এতে যারা পজিটিভ হিসেবে চিহ্নিত হবেন, তাদেরকে আইসোলেশনে নেওয়া হবে।

    Array
    We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    December 2022
    M T W T F S S
     1234
    567891011
    12131415161718
    19202122232425
    262728293031