নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের নিয়োগ পরীক্ষা ছিল চলতি মাসের ২২ তারিখ। তবে ২২ তারিখ প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রাম আসার কারণে তা পরিবর্তন করে করা হয় ২৪ তারিখ। কিন্তু এক শ্রেণির স্বার্থন্বেষী মহল এ কারণ না জেনে বিভাগের সভাপতির ওপর অপবাদ দেয়। অথচ তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর উপর “ইসলাম ও মানবতার সেবায় বঙ্গবন্ধু” নামক এক বিশাল বই লিখেছেন।
মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী হওয়ার কারনে তিনি ছাত্র জীবনে বেশ কয়েকবার শিবিরের হাতে হেনস্তার শিকার হয়েছিলেন। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের সিনিয়র আবাসিক শিক্ষক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেছিলেন। এছাড়া তিনি আওয়ামী সরকারের আমলে ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিদর্শক, ডিন ও ভারপ্রাপ্ত ভিসি ছিলেন।
ওই মহল আবার কখনো বিশ্বিবদ্যালয়ের উপাচার্যের উপর অপবাদ দেয়। অথচ তার বাবা একজন স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধা ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। আবার কখনো তারা অপপ্রচার করে নাকি তার এলাকার মিসবাহ নামক এক প্রার্থীকে নিতে চায়। সে নাকি হেফাজত কর্মী।
অথচ তার সেশন হলো ২০১২-১৩। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে হেফাজতের কোনো কমিটি ছিল না। সে একজন মেধাবী ছাত্র। ৯৬ জন আবেদনকারির মাঝে একমাত্র সে প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত। আরবি-স্টাডিজের একাধিক শিক্ষক বলেন, মূলত জামাত-মাজারপন্থীরা মেধাবী ছাত্র না আসার জন্য তাদের অনুসারী চলে আসার জন্য এসব অপপ্রচার ও চলচাতুরী করে বেড়াচ্ছেন।
Array