• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • সবজিতে স্বস্তি থাকলেও তেল-চিনিতে গুনতে হচ্ছে বাড়তি টাকা 

     ajkalerbarta 
    23rd Dec 2022 12:28 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    গত রবিবার থেকে বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেল পাঁচ টাকা কমে ১৮৭ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ছয়দিন পরও ক্রেতাদের গুনতে হচ্ছে আগের নির্ধারিত ১৯২ টাকা। কোম্পানিগুলো এখনো নতুন দরের তেল বাজারে ছাড়েনি। শুধু বোতলজাত সয়াবিন তেল নয়, খোলা পাম তেলও নির্ধারিত দামের থেকে বেশি দামে বিক্রি হতে দেখা গেছে। প্রতি লিটার পাম তেল বিক্রি হওয়ার কথা ১১৭ টাকায়, যা ১২০ থেকে ১২২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আবার এক মাসের আগে চিনির দাম ১০৮ টাকা (প্যাকেট) নির্ধারণ করার পরও ক্রেতাকে গুনতে হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকা কেজি।

    শুক্রবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর কয়েকটি খুচরা বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

    বিএনপি বাজারের ক্রেতা ইউসুফ বলেন, কোনো পণ্যের দাম বাড়লে সেটা সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যায়। কিন্তু কমলে সেটা হয় না। কিন্তু এগুলো দেখার কেউ নেই। সরকার দেখেও দেখে না। আমরা শুধু প্রতারিত হয়ে যাচ্ছি।

    সিকদার এন্টারপ্রাইজের মো. নাসির হোসেন বলেন, সয়াবিন তেলের দাম লিটারে পাঁচ টাকা কমলেও কোম্পানি সেই তেল এখনো সরবরাহ করেনি। সে কারণে পুরোনো দরের তেল বিক্রি হচ্ছে। চিনিও নির্ধারিত দামে আমরা কিনতে পারছি না। কিনতে পারছি না বলেই বিক্রি করতে পারছি না। তিনি বলেন, কোম্পানি ঠিকমতো পণ্য দেয় না। পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে পণ্য কিনে এনে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। সেটা বাধ্য হয়েই।

    এদিকে বাজারে কমেনি মসুর ডাল ও আটা-ময়দার দাম। খুচরায় প্রতি কেজি মসুর ডাল এখনো ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি আটা ৭০ টাকা ও ময়দা ৭৫ টাকা। তবে মুদিবাজারে অস্বস্তি থাকলেও কিছুটা সুখবর আছে সবজি আর মাছের বাজারে। কারণ শীতের প্রচুর সবজি বাজারে, সরবরাহ বাড়ায় কমেছে টমেটো, সিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, নতুন আলু ও গাজরের দাম।

    সবজি ব্যবসায়ীরা জানান, মাঝারি আকারের প্রতি পিস ফুলকপি ও বাঁধাকপি ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। প্রতি কেজি সিম ৩০ থেকে ৪০ টাকা, পেঁপের কেজি ২০ টাকা, লম্বা বেগুনের কেজি ৪০ টাকা, গোল বেগুন বা তাল বেগুনের কেজি ৬০ টাকা, নতুন আলুর কেজি ২৫ থেকে ৩০ টাকা। লাউয়ের পিস ৫০ টাকা, করলার কেজি মানভেদে ৬০ থেকে ৭০ টাকা, কাঁচকলার হালি ৩০ টাকা, দেশি গাজর কেজিতে ২০ টাকা কমে ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, চিচিঙ্গা ও ধুন্দুলের কেজি ৬০ টাকা, শালগমের কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা।

    বাজারে বেশকিছু চাষের মাছ ওঠায় দাম কমতে দেখা গেছে। চাষের কই, তেলাপিয়া, পাঙাশ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে। এছাড়া রুই, কাতলা কার্পজাতীয় চাষের মাছ ২৬০ থেকে ২৮০ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। তবে খুব একটা হেরফের হয়নি দেশি জাতের মাছগুলোর দামে।

    তালতলা বাজারের মাছ ব্যবসায়ী আব্দুল খালেক বলেন, সরবরাহের কারণে এখন মাছের দাম কম। সব ধরনের চাষের মাছের দাম ২০ থেকে ৫০ টাকা কমেছে।

    Array
    We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    December 2022
    M T W T F S S
     1234
    567891011
    12131415161718
    19202122232425
    262728293031