• আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আর্কাইভ
  • কনভার্টার
  • অ্যাপস
  • বিএনপির সমাবেশে কানায় কানায় পূর্ণ গোলাপবাগ মাঠ! 

     বার্তা কক্ষ 
    09th Dec 2022 10:08 pm  |  অনলাইন সংস্করণ

    ডিএমপির কাছ থেকে সমাবেশের অনুমতি পাওয়ার পর থেকেই লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে গোলাপবাগ মাঠ। অন্যান্য নেতাকর্মীদের সঙ্গে মাঠে প্রবেশ করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমানসহ অনেকেই। পরে ছাত্রদল, যুবদল, শ্রমিকদল, সেচ্ছাসেবক দলসহ ঢাকা মহানগর বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরাও দলে দলে মিছিল নিয়ে সমাবেশ স্থলে প্রবেশ করেন।

    সমাবেশে যোগ দিতে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে আসা নেতাকর্মীরাও জড়ো হয় সমাবেশ স্থলে। এতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে গোলাপবাগ মাঠ ও তার আশপাশের এলাকা।

    শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠ ও আশপাশের এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

    সমাবেশে আসা এসব নেতাকর্মীরা খোলা মাঠেই রাত কাটাবেন বলে জানা গেছে। দেশের বিভিন্ন থানা ও জেলা শহর থেকে সমাবেশে যোগ দিতে আসা এসব নেতাকর্মীরা নানা স্লোগানে কর্মীদের উজ্জীবিত করে রাখছেন৷

    এসময় নেতাকর্মীরা—‘১০ তারিখের সমাবেশ সফল করো করতে হবে’, ‘মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই-খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

    এর আগে দুপুরে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা কমলাপুর স্টেডিয়াম চেয়েছিলাম, কিন্তু সেখানে খেলা চলায় সম্ভব না। পুলিশের কাছে তারপর আমরা গোলাপবাগ মাঠের কথা বলেছিলাম, পুলিশ লিখিতভাবে অনুমতির জন্য আবেদন করতে বলেছিল, আমরা লিখিত আবেদন করেছি। তারা অনুমতি দিয়েছে।

    তিনি বলেন, আগামীকাল গোলাপবাগে আমাদের সমাবেশ হবে। পুলিশ সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে আশ্বস্ত করেছে।

    পরে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশ প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ জানান, বিএনপির প্রস্তাবিত দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তাদের গোলাপবাগ মাঠে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

    এরপর সন্ধ্যায় ২৬টি শর্তসাপেক্ষে বিএনপিকে গোলাপবাগ মাঠে গণসমাবেশ করার অনুমতি দেয় ডিএমপি।

    মূলত ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের জন্য বিএনপি শুরু থেকেই নয়াপল্টনের সড়ক ব্যবহারের দাবি জানিয়ে আসছিল। আর সরকার শুরু থেকেই বলে আসছিল নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না। বিএনপিকে সমাবেশ করতে হবে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।

    তবে সোহরাওয়ার্দীর বিষয়ে শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছিল বিএনপি। তারা আরামবাগ ও সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট স্কুলের মাঠের প্রস্তাব দিলেও পুলিশ তাতে রাজি হয়নি।

    এরইমধ্যে বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিএনপি নেতাকর্মীদের। এতে একজন নিহতও হয়। সংঘর্ষের পর বিএনপি কার্যালয়ে অভিযান চালায় পুলিশ এবং ওই এলাকা থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের হটিয়ে দিয়ে নিজেরা নিয়ন্ত্রণে নেয়।

    এরপর বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার পুলিশ কমিশনারের সাথে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দলের বৈঠকে তারা নয়াপল্টনের পরিবর্তে ঢাকার কমলাপুরে স্টেডিয়ামে সমাবেশের প্রস্তাব দেন। পুলিশের পক্ষ থেকে মিরপুরের বাংলা কলেজ মাঠে সমাবেশের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

    এসবের পর বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে তাদের বাসা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তুলে নেওয়ার ৮ ঘণ্টা পর ডিবি তাদের আটকের কথা স্বীকার করে। আর দুপুর আড়াইটার পর ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশিদ জানান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে পল্টন থানায় দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

    Array
    We use all content from others website just for demo purpose. We suggest to remove all content after building your demo website. And Dont copy our content without our permission.
    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
    এই বিভাগের আরও খবর
     
    Jugantor Logo
    ফজর ৫:০৫
    জোহর ১১:৪৬
    আসর ৪:০৮
    মাগরিব ৫:১১
    ইশা ৬:২৬
    সূর্যাস্ত: ৫:১১ সূর্যোদয় : ৬:২১

    আর্কাইভ

    December 2022
    M T W T F S S
     1234
    567891011
    12131415161718
    19202122232425
    262728293031