-
আশিকুর রহমান হৃদয়।।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে আলোচনায় রয়েছেন আর.কে চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মেহেদী হাসান রাকিব।
একজন কর্মী বান্ধব, সৎ রাজনৈতিক ব্যক্তি হিসেবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণে মেহেদী হাসান রাকিব দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকসহ সাধারণ মানুষের কাছে একজন প্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত।
সূত্রমতে, সম্প্রতি সময়ে কতিপয় নেতার কারণে ব্যাপক সমালোচনায় থাকা ছাত্রলীগের নেতিবাচক ধারা থেকে বের করে ইতিবাচক ব্র্যান্ডে যুক্ত করতে চান আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
নেতৃত্বে ক্লিন ইমেজ ফিরিয়ে আনার মূল টার্গেটে তারুণ্য নির্ভর, ত্যাগী ও স্বচ্ছ ভাবমূর্তির নেতৃত্ব চাচ্ছেন দলের হাইকমান্ড। ফলে সাধারণ কর্মী সমর্থকরা অতীত কর্মকান্ড বিবেচনা করে দুর্দিনের পরিক্ষিত ও ছাত্রলীগের ত্যাগী নেতা, ক্লিন ইমেজের দক্ষ সংগঠক মেহেদী হাসান রাকিব’কে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত করার জন্য আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে জোর দাবি করেছেন ।
সূত্রে আরও জানা গেছে, আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের ত্যাগী ও পরীক্ষিত মুজিব অন্তঃপ্রান রাকিব ছাত্ররাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কাজে সবসময় নিজেকে নিয়জিত রেখেছেন। সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের সাথে নিয়ে দখলে থাকা ঐতিহাসিক গোলাপবাগ মাঠ পুনরুদ্ধার ও ছাত্রছাত্রীদের প্রতিটি যুক্তিক আন্দোলনে সবসময় সাথে থেকে কাজ করেছেন। তাছাড়া জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলায় সিলেটে গিয়ে ত্রাণ সহয়তা ও করোনা মহামারীর সময় অসহায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করছেন। এখানেই থেমে থাকেনি তার রাজনৈতিক পথচলা। বর্তমানে তিনি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ লীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন। বণার্ঢ্য রাজনৈতিক জীবনে কখনও নেতিবাচক সমালোচনায় পরতে হয়নি ক্লিন ইমেজের রাকিব’কে।
দুঃসময়ে দেশের রাজনীতিতে রাজপথ কাঁপানো মুজিব আদর্শের সৈনিক মেহেদী হাসান রাকিব সৎ, মেধাবী, সাহসী ও নিবেদিত হাজারো ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর প্রাণ।
ছাত্রলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী মেহেদী হাসান রাকিব বলেন, আমি প্রধানমন্ত্রীর শুদ্ধি অভিযানকে স্বাগত জানাই। আমি চাই সম্মেলনের মাধ্যমে মাঠপর্যায়ের ক্লিন ইমেজের যাদের অতীত ইতিহাস রয়েছে, যারা দলকে সু-সংগঠিত করতে পারবে এমন নেতৃত্বই প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক, আমাদের উপহার দিবেন। তাহলেই ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ আরও বেশি শক্তিশালী হবে।
Array