বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থানে থাকার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দুশ্চিন্তার কিছু নেই। বাংলাদেশ ঝুঁকিতে নেই।
বৃহস্পতিবার বিকেলে গণভবনে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র সফর-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে যেভাবে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিচালনা করা হচ্ছে সেখানে কোনো ‘রিস্ক’ নেই। তাছাড়া আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়েই দুশ্চিন্তার কিছু নেই।
তিনি বলেন, এটুকু আপনাদের বলতে পারি, আমাদের অর্থনীতি এই সংকট মোকাবিলা করে— একদিকে হচ্ছে করোনাকালীন সংকট, আরেক দিকে হচ্ছে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ, পাল্টাপাল্টি স্যাংশনের মাঝেও কিন্তু আমাদের অর্থনীতি যথেষ্ট সচল রাখতে পেরেছি।
বাংলাদেশের রিজার্ভ ভালো আছে জানিয়ে করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো অবস্থানে থাকার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুশ্চিন্তার কিছু নেই। বাংলাদেশ ঝুঁকিতে নেই।
বৃহস্পতিবার বিকেলে গণভবনে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র সফর-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিকে যেভাবে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিচালনা করা হচ্ছে সেখানে কোনো ‘রিস্ক’ নেই। তাছাড়া আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়েই দুশ্চিন্তার কিছু নেই।
তিনি বলেন, এটুকু আপনাদের বলতে পারি, আমাদের অর্থনীতি এই সংকট মোকাবিলা করে— একদিকে হচ্ছে করোনাকালীন সংকট, আরেক দিকে হচ্ছে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ, পাল্টাপাল্টি স্যাংশনের মাঝেও কিন্তু আমাদের অর্থনীতি যথেষ্ট সচল রাখতে পেরেছি।
বাংলাদেশের রিজার্ভ ভালো আছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের রিজার্ভ এখনো যথেষ্ট। যদি কোনো সংকট দেখা যায়, পাঁচ মাসের খাদ্য কেনার রিজার্ভ আমাদের হাতে আছে। দেখা হয় কোনো দুর্যোগ দেখা দিলে তিন মাসের খাদ্য কেনার রিজার্ভ আছে কিনা। আমাদের সেখানে পাঁচ মাসের রিজার্ভ আছে। আমরা যত ঋণ নিয়েছি আজ পর্যন্ত বাংলাদেশ কখনো কোনদিন ঋণ খেলাপি হয়নি। আমরা ঋণ সময়মতো পরিশোধ করি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আর্থিক স্থিতিশীলতা ধরে থাকে তার জন্য যত রকম ব্যবস্থা নেওয়া দরকার আমরা সেগুলো নিচ্ছি।
ভবিষ্যৎ সংকট মোকাবিলায় সবাইকে উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি সাশ্রয়ী হওয়াও আহ্বান জানান তিনি।
আগামীতে বৈশ্বিক সংকট আরও বাড়তে পারে শঙ্কা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শুধু আমি না, বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যাদের সঙ্গেই দেখা হয়েছে, কারো সঙ্গে অফিসিয়ালি দেখা হয়েছে, আবার এসব অনুষ্ঠানে অনেকের সঙ্গে আনঅফিসিয়ালি সাক্ষাতৎ হয়। রানির শেষকৃত্য উপলক্ষে ব্রিটেনে অনেকের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। জাতিসংঘে অনেকের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। প্রত্যেকের মাঝেই কিন্তু এ ধরনের একটা আশঙ্কা , সকলেই এ কথা বলেছেন যে, ২০২৩ সাল বিশ্বের জন্য অত্যন্ত দুযোর্গময় সময় এগিয়ে আসছে। এমনকি বিশ্বব্যাপী দুর্ভিক্ষও দেখা দিতে পারে। এ রকম একটা শঙ্কা সকলের মনেই আছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের রিজার্ভ এখনো যথেষ্ট। যদি কোনো সংকট দেখা যায়, পাঁচ মাসের খাদ্য কেনার রিজার্ভ আমাদের হাতে আছে। দেখা হয় কোনো দুর্যোগ দেখা দিলে তিন মাসের খাদ্য কেনার রিজার্ভ আছে কিনা। আমাদের সেখানে পাঁচ মাসের রিজার্ভ আছে। আমরা যত ঋণ নিয়েছি আজ পর্যন্ত বাংলাদেশ কখনো কোনদিন ঋণ খেলাপি হয়নি। আমরা ঋণ সময়মতো পরিশোধ করি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আর্থিক স্থিতিশীলতা ধরে থাকে তার জন্য যত রকম ব্যবস্থা নেওয়া দরকার আমরা সেগুলো নিচ্ছি।
ভবিষ্যৎ সংকট মোকাবিলায় সবাইকে উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি সাশ্রয়ী হওয়াও আহ্বান জানান তিনি।
আগামীতে বৈশ্বিক সংকট আরও বাড়তে পারে শঙ্কা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধু আমি না, বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যাদের সঙ্গেই দেখা হয়েছে, কারো সঙ্গে অফিসিয়ালি দেখা হয়েছে, আবার এসব অনুষ্ঠানে অনেকের সঙ্গে আনঅফিসিয়ালি সাক্ষাতৎ হয়। রানির শেষকৃত্য উপলক্ষে ব্রিটেনে অনেকের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। জাতিসংঘে অনেকের সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয়। প্রত্যেকের মাঝেই কিন্তু এ ধরনের একটা আশঙ্কা , সকলেই এ কথা বলেছেন যে, ২০২৩ সাল বিশ্বের জন্য অত্যন্ত দুযোর্গময় সময় এগিয়ে আসছে। এমনকি বিশ্বব্যাপী দুর্ভিক্ষও দেখা দিতে পারে। এ রকম একটা শঙ্কা সকলের মনেই আছে।
Array